সোনিয়া ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ করছেন । পরিবার থেকে তাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য পাত্র দেখা হচ্ছিলো। কিন্তু সে যেমন চাইছে তেমন কাউকে পাচ্ছিলেন না। একদিন সোনিয়া ফেসবুক এ দেখতে পেলো আমাদের বিয়েটা.কম এর বিজ্ঞাপন। তার পর বিয়েটা.কম এর হেল্পলাইন এ কল করে বিস্তারিত জেনে সেখানে রেজিস্টার করেন। সেখান থেকেই তার পছন্দ অনুযায়ী অনেক ছেলেদের প্রোফাইল দেখতে পেল। খুঁজে পেল তার নতুন করে পথ চলার সঙ্গীকে।
জাহিদ একজন সরকারি কর্মকর্তা। মনের মত জীবনসঙ্গিনী খুঁজে নিতে তিনি আমাদের সাইটে তার একটা প্রোফাইল তৈরি করেছিলেন ১৫ই জানুয়ারী ২০১৬ তে। বিয়েটার মাধ্যমে তাদের যোগাযোগ হয়। দুই পরিবারের সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে এবং পারস্পরিক পরিচিতির মধ্য দিয়ে তারা বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন।
এখন তারা খুব সুখী একটা পরিবার গড়েছেন। আমরা তাদের সুখী দাম্পত্য জীবন কামনা করি। সোনিয়া ও জাহিদ আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিয়েটা.কম সাইটকে। সোনিয়ার মন্তব্য অনুযায়ী, ‘’আজ এই সাইটটির মাধ্যমেই আমি আমার জীবনে জাহিদকে পেয়েছি। আর তাই আমি বিয়েটা.কম এর প্রতি কৃতজ্ঞ’’।
আমরা (বিয়েটা কম) আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাই যে, তিনি আমাদের সাহায্য করেছেন এমন মহৎ কাজে শরিক হওয়ার। আমরা যেন এইভাবেই আরো অনেক বিবাহ উপযোগী নারী ও পুরুষকে তাদের জন্য সঙ্গী/সঙ্গিনী খুঁজে নিতে সাহায্য করতে পারি। সবাই দোয়া করবেন সোনিয়া এবং জাহিদের জন্য এবং আমাদের বিয়েটা.কম এর জন্য।
পাত্রীর অনুরোধে আসল নাম গোপন করা হয়েছে।